“কেন আমরা বিশেষজ্ঞ আলেম হতে পারি না” শুধু এইটার উপরেই আমি দীর্ঘ পাঁচ বছর গবেষণা করেছি আলহামদুলিল্লাহ শুধু এই বিষয়ে দৈনিক আমার অন্তত এক/ দুই ঘন্টা হলেও গবেষণা আছে বলে আমার মনে হয়।
এটা আমাকে নিজের কাছে অবিশ্বাস্য মনে হলেও করতে হয়েছে
ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে।
আল্লাহ যদি কোনদিন তৌফিক দান করেন আশা করি এগুলো নিয়ে আলোচনা করব:
তবে সংক্ষিপ্ত রেজাল্ট হল:
১- ২/৩ বছর থেকে পড়ালেখার সাথে সম্পৃক্ত থাকা
২- বিশেষজ্ঞ টিচারের কাছে সব মিলিয়ে দৈনিক ৫/৭ ঘন্টা পড়া লিখা করা,
৩- বিশেষজ্ঞ একজন দিকনির্দেশক থাকা
৪-সময় অপচয়, খারাপ বন্ধু, অনিয়মেরবর্তিতা না থাকা।
৫-পড়ালেখার জন্য প্রচুর সাধনা করা নিয়ম নীতি মেনে চলা নতুন পড়া মুখস্ত করা পিছনের পড়া পুনরাবৃত্তি করা এবং অন্যকে শেখানো।
৬- দীর্ঘদিন পড়াশোনা করা ১০/১৫ বছর।
সাহাবায়ে কেরামগ ণ দৈনিক ৩০ মিনিটের বেশি বসে বসে পড়াশোনা করতেন না, অর্থাৎ তাদের সিলেবাসের পড়া ছিল দৈনিক সর্বোচ্চ ৫/১০ মিনিট এর বেশি নয়,
২৩ বছর নবুয়াতি জিন্দেগীতে সমস্ত হাদিস এবং সমস্ত আয়াতকে মোট সময় দিয়ে ভাগ করা হয় তাহলে এর আনুমানিক রেজাল্ট হবে ২৪ ঘন্টায় মাত্র সর্বোচ্চ মাত্র এক মিনিট ওহী নাযিল হয়েছে কোরআন এবং হাদিস মিলে।
প্রমাণ কি? প্রমাণ হল সমস্ত কোরআন একবার রিভিশন করতে ১০ ঘন্টা সর্বোচ্চ,
আর সমস্ত হাদিস একবার রিভিশন করতে ২০ ঘন্টা সর্বোচ্চ।
অর্থাৎ ২৩ বছরে যা নাযিল করা হয়েছে তা টোটাল মাত্র ৩০ ঘন্টায় একবার রিভিশন করা সম্ভব।
অর্থাৎ কোরআন এবং হাদিস মিলে এক বছরে যা নাযিল হয়েছে সেই আয়াত এবং হাদিসগুলো এভারেজ এ মাত্র দেড় ঘন্টায় পড়া সম্ভব।
অর্থাৎ দেড় ঘন্টায় পড়ে ফেলা সম্ভব এরকম সিলেবাস নাযিল হয়েছে এক বছর সময় ধরে।
মোট কোথা ২৩ বছরে টোটাল সময় যদি ওহী নাযিলের সময়কে সেকেন্ড দিয়ে ভাগ করা হয় দেখা যাবে দৈনিক 10/১৫ সেকেন্ডের বেশি ওহী নাজিল হয়নি।
তারও প্রমাণ দিচ্ছি: প্রথম যখন কোরআনের ওহী নাযিল হয় তখন প্রথম ছয় মাসে মাত্র ২৫ সেকেন্ডের ওই নাযিল হয়েছিল।
এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে নিম্নোক্ত গ্রুপে